× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বুরকিনা ফাসোতে জঙ্গি হামলায় ১২ মাসে বাস্তুচ্যুত সাড়ে ৭ লাখ

দেশ বিদেশ

মানবজমিন ডেস্ক
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০, সোমবার

বুরকিনা ফাসোতে জঙ্গি হামলার শিকার হয়ে গত ১২ মাসে অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন সাত লাখের বেশি মানুষ। তাদের সহযোগিতা করতে হিমশিম খাচ্ছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর ও অন্যান্য সহযোগী সংস্থাগুলো। গত শুক্রবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটা জানান ইউএনএইচসিআর’র মুখপাত্র আন্দ্রেজ মাহেসিক। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এমনটা বলা হয়েছে। মাহেসিক তার বিবৃতিতে বলেন, সম্প্রতি আফ্রিকার সাহেল অঞ্চলে বেসামরিক ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের ওপর জঙ্গি হামলা বেড়েছে। বুরকিনা ফাসোতে এর প্রভাব সবচেয়ে প্রকট আকার ধারণ করেছে। চলতি বছরের শুরু থেকে প্রতিদিন গড়ে বাস্তুচ্যুত হচ্ছেন অন্তত ৪ হাজার মানুষ। নিরাপত্তার খোঁজে ঘর ছাড়ছেন তারা।
গত তিন সপ্তাহেই ঘর ছেড়ে পালিয়েছেন আনুমানিক দেড় লাখ মানুষ।
গত বছরের তুলনায় এ সংখ্যা ১৬ গুণ বেশি। এখন পর্যন্ত গত ১২ মাসে এমন বাস্তুচ্যুতের সংখ্যা সাড়ে সাত লাখ ছাড়িয়েছে।
সাহেল অঞ্চলে সহিংসতা চরম আকারে বেড়েছে। গ্রামবাসীদের ওপর হামলা চালাচ্ছে জঙ্গিরা। হত্যা, ধর্ষণ ও লুট থেকে বাঁচতে দলে দলে ঘর ছেড়ে যাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। এখন পর্যন্ত এ বছর নাইজারে হামলা থেকে বাঁচতে মালিতে পালিয়েছেন প্রায় সাড়ে চার হাজার মানুষ। নাইজারের দক্ষিণে অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ১১ হাজারের বেশি। এদিকে, মালি থেকে নাইজারে পালানোর ঘটনাও ঘটছে অহরহ। নাইজারের সীমান্তবর্তী দুই শহরে বর্তমানে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজারের বেশি। এর মধ্যে মালি থেকে সেখানে গেছেন ৫৮ হাজার মানুষ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর