ঢাকায় এক সেমিনারে বক্তারা সমুদ্রে থাকা অনাবিষ্কৃত সমপদের আহরণ ও সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতে সরকারি, বেসরকারি ও অন্যান্য অংশীদারদের প্রচেষ্টার সমন্বয়ের ওপর জোর দিয়েছেন। তারা বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে থাকা সমুদ্রের বিশাল জীব-বৈচিত্রের কথা তুলে আনেন যা দীর্ঘদিন আমাদের নীতিপ্রণেতারা অবহেলা করে আসছিলেন। এরপর বলেন, শুধু বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে থাকা ২০০ নটিক্যাল মাইলের সমুদ্রই না, এরপরে থাকা আন্তর্জাতিক সমুদ্র থেকেও আমরা খুব বেশি লাভবান হতে পারছি না। এছাড়া বক্তারা সমুদ্র থেকে অ্যাকুয়াকালচার, সামুদ্রিক বায়োটেক, নবায়নযোগ্য ও অনবায়নযোগ্য জ্বালানী, সমুদ্র পর্যটন, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, সাবমেরিন ক্যাবল, এলপিজি, এলএনজি, সমুদ্রে থাকা খনিজ ও পরিবেশ নিরাপত্তার বিষয়ে কথা বলেন। গতকাল সেন্টার ফর স্ট্রাটেজিক অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (সিএসডিএস) সমুদ্র অর্থনীতি নিয়ে ওই সেমিনারের আয়োজন করে। রাজধানী ঢাকার গুলশানের হোটেল লেক ক্যাসেলে সেমিনারটি হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মেজর জেনারেল (অব:) আমসা আমিন।
মুখ্য আলোচক ছিলেন উপস্থাপন করেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল খোরশেদ আলম (অব:)। বক্তব্য রাখেন, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, বিশেষজ্ঞ ড. আতিক রহমান, প্রফেসর ড. কাওসার আহমেদ, ড. কামাল উদ্দিন প্রমুখ।।