× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

লন্ডন যেন বায়ার্নের ঘরের মাঠ

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার

লন্ডন যেন বায়ার্ন মিউনিখের ঘরের মাঠ। এখানে খেলতে এলেই জ্বলে ওঠে জার্মান চ্যাম্পিয়নরা। মঙ্গলবার রাতে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগের শেষ ষোলোর প্রথম লেগে চেলসিকে তাদেরই মাঠে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দেয় বায়ার্ন মিউনিখ। প্রতিপক্ষের মাঠে এমন জয়ে শেষ আটে খেলা একপ্রকার নিশ্চিতই হয়ে গেছে জার্মান জায়ান্টদের। লন্ডনের ক্লাবগুলোর বিপক্ষে বায়ার্নের রুদ্ররূপ এর আগে সর্বশেষ দেখেছে টটেনহাম হটস্পার। চলতি মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লীগের গ্রুপ পর্বে টটেনহামকে তাদের ঘরের মাঠে ৭-২ গোলে বিধ্বস্ত করে বায়ার্ন মিউনিখ। ফিরতি লেগে নিজেদের মাঠেও ৩-১ গোলে জয় পায় জার্মান জায়ান্টরা। ২০১৬-১৭ মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লীগের দ্বিতীয় রাউন্ডে দুই লেগ মিলিয়ে আর্সেনালকে ১০ গোল দিয়েছিল বায়ার্ন মিউনিখ।
দুই লেগেই ৫-১ ব্যবধানে জিতেছিল জার্মান জায়ান্টরা।
বুধবার স্টামফোর্ড ব্রিজে প্রথমার্ধে চেলসি গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় লিড নিতে পারেনি বায়ার্ন। দ্বিতীয়ার্ধে আর সফরকারীদের রুখতে পারেনি ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের দল। ৫০ ও ৫৩ মিনিটে জোড়া গোল করে চেলসিকে ব্যাকফুটে ঠেলে দেন জার্মান উইঙ্গার সার্জ জিন্যাব্রি। দুটি গোলেই সহায়তা করেন চলমান আসরের গ্রুপ পর্বে ১০ গোল করা পোলিশ স্ট্রাইকার রবার্ট লেভানদোস্কি। আগের লন্ডন সফরে টটেনহামের জালে চার গোল করেছিলেন সার্জ জিন্যাব্রি। চ্যাম্পিয়ন্স লীগে সার্জ জিন্যাব্রির গোল ছয়টি। আর ছয়টি গোলই করেছেন ইংলিশ প্রতিপক্ষের বিপক্ষে। চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ইতিহাসে নির্দিষ্ট দেশের ক্লাবের বিপক্ষে প্রথম ছয় গোল করা একমাত্র ফুটবলার তিনি।
লন্ডনে ৭৬তম মিনিটে স্কোরলাইন ৩-০ করেন পুরো ম্যাচে আলো ছড়ানো লেভানদোস্কি। চলমান আসরে প্রতিপক্ষের মাঠে পোলিশ স্ট্রাইকারের এটি নবম গোল। চ্যাম্পিয়ন্স লীগ ইতিহাসে একই মৌসুমে দ্বিতীয় ফুটবলার হিসেবে এমন কীর্তি গড়লেন লেভানডফস্কি। ২০১৩-১৪ মৌসুমে রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতে প্রথমবার প্রতিপক্ষের মাঠে ৯ গোল করার রেকর্ড গড়েন। ৮৩ মিনিটে চেলসির হতাশা আরো বাড়ান মার্কোস আলোনসো। লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন চেলসির এ স্প্যানিয়ার্ড ডিফেন্ডার। আট বছর পর চ্যাম্পিয়ন্স লীগে লাল কার্ড দেখলেন চেলসির কোনো ফুটবলার। ২০১২ সালের এপ্রিলে বার্সেলোনার বিপক্ষে শেষবার লাল কার্ড দেখেছিলেন জন টেরি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর