× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

অভিবাসী শ্রমিকরা যে যেখানে আছেন সেখানেই থাকতে হবে

ভারত

কলকাতা প্রতিনিধি
(৪ বছর আগে) মার্চ ২৯, ২০২০, রবিবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন

ভারতের সংবাদমাধ্যমে কয়েকদিন ধরে অভিবাসী শ্রমিকদের পরিবার নিয়ে শ’ শ’ মাইল পায়ে হেঁটে নিজের গ্রামে যাওয়ার ছবি প্রকাশিত হওয়ায় প্রবল হৈ চৈ শুরু হয়েছে। এদের ব্যাপারে সরকারকে ভাবনা চিন্তা করার অনুরোধ জানিয়েছেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী থেকে সীতারাম ইয়েচুরি পর্যন্ত। ২১ দিনের লকডাউন ঘোষণার পরেই বড় শহরগুলি থেকে ঠিকা শ্রমিক, দিনমজুররা মূলত খেতে না পাওয়ার আশঙ্কায় গ্রামে রওনা হয়েছেন। অনেকে এক বা একাধিক রাজ্য পার হতে চাইছেন। তেলেঙ্গানা থেকে রাজস্থান ফেরার চেষ্টায় থাকা ৩০০ শ্রমিককে আটক করেছে মহারাষ্ট্র পুলিশ। শুক্রবারও চেন্নাই থেকে নিজের-নিজের রাজ্যে ফিরতে চাওয়া কয়েকটি দলের মোট ২০০ শ্রমিককে অন্ধ্রপ্রদেশের সীমানা থেকে পুলিশ ফিরিয়ে দিয়েছে। চেন্নাইয়ের নির্মাণ প্রকল্পগুলিতে কাজ করতে যাওয়া শ্রমিকদের বেশির ভাগই বিহার, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ, অন্ধ্র ও তেলেঙ্গানার। এই ২০০ জনের কারা কোন রাজ্যের, তা এখনও জানায়নি প্রশাসন।
জানা গেছে, এই ভাবে দল বেঁধে এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে যাওয়ার ফলে তাঁদের একাধিক ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় সরকারের গোষ্ঠী সংক্রমণ রোখার মূল উদ্দেশ্যটাই ভেস্তে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সেই কারণেই ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যে যেখানে রয়েছেন, তাঁকে সেখানেই থাকতে হবে। পথে হেঁটে শ্রমিকদের ভিন রাজ্যের কর্মক্ষেত্র থেকে নিজ রাজ্যে ফিরে যাওয়া ঠেকাতে সমস্ত রাজ্য প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েল বক্তব্য, সরকার এই শ্রমিকদের জন্য রেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে বিনামূল্যে খাবার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের জোগান দেবে। কিন্তু ট্রেন-বাসের ব্যবস্থা করা হবে না।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর