× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পাকুন্দিয়ায় সবজির বাজারে বেচাকেনা মন্দা

বাংলারজমিন

পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
৪ এপ্রিল ২০২০, শনিবার

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলা সবজির জন্য বিখ্যাত। উপজেলার চরাঞ্চলে ব্যাপক পরিমাণে সবজির চাষ হয়ে থাকে। এখানকার উৎপাদিত সবজি স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় রপ্তানি হয়ে থাকে। কিন্তু বর্তমানে সবজির বাজার দর খুবই কম। উৎপাদিত সবজির কাঙ্খিত দাম না পেয়ে হতাশ চাষিরা।

এদিকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে উপজেলার দোকানপাট হাটবাজার সব বন্ধ রয়েছে। গত দুই সপ্তাহ ধরে চলছে এভাবে। এতে মারাত্নক প্রভাব পড়েছে ব্যবসা বাণিজ্য। উৎপাদিত সবজি পণ্য পরিবহনেও দেখা দিয়েছে প্রতিবন্ধকতা।

এ পরিস্থিতিতে কাঁচাবাজার খোলা থাকলেও বেচাকেনা হচ্ছে কম।
ক্রেতা কম থাকায় অধিকাংশ সবজিই নষ্ট হচ্ছে। এতে ভালো নেই সবজি বিক্রেতারাও।

পাকুন্দিয়া পৌরসদর বাজারসহ উপজেলার বেশকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজারে চিচিংগা, করল্লা, টমেটো, বেগুন, ঢেড়স, আলু, কুমড়া, মিষ্টি লাউ, লাউসহ পর্যাপ্ত পরিমাণ সবজি রয়েছে। কিন্তু সবজির তুলনায় ক্রেতা কম। এতে অধিকাংশ কাঁচামাল নষ্ট হয়ে লোকসানে রয়েছেন বিক্রেতারা।

কয়েকজন চাষির সাথে কথা বলে জানা গেছে, পাইকারি দরে প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৩-৪টাকা কেজি, করল্লা ১৪-১৫টাকা, কাঁচা মরিচ ৭-৮টাকা, চিচিংগা ১৭-১৮টাকা, ঢেড়স ২০-২২টাকা, টমেটো ৫-৭টাকা কেজি, কুমড়া ১৫-১৬টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

তবে পাইকারি দরের চেয়ে খুচরা বিক্রেতােরা একটু বেশি দরে বিক্রি করলেও বেচাকেনা কম হচ্ছে। এতে তারাও সবজি বেচে লাভবান হচ্ছেন না।

পৌরসদর বাজারের কয়েকজন সবজি বিক্রেতা জানান, সকাল থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বেচাকেনা করতে হচ্ছে। বাজারে সবজির দামও কমেছে, ক্রেতার সংখ্যাও কমেছে। এতে সবজি নষ্ট হচ্ছে। লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর