× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বলের গতি বেশি হওয়ায় শোয়েব আখতারকে সামলানো সহজ!

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
৮ এপ্রিল ২০২০, বুধবার

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে জোরে বলটি করেছিলেন তিনি। তার বলের গতি সামলাতে হিমশিম খেতেন ব্যাটসম্যানেরা। অনেকের কাছেই তিনি ছিলেন মূর্তিমান আতঙ্ক। যে গতিতে ‘রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস’ বল করেন, সেই গতিকে কাজে লাগিয়ে নাকি অনায়াসে বল বাউন্ডারিতে পাঠানো যায়! এমন মন্তব্য সাবেক ভারতীয় ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ কাইফ পুত্র কবীর কাইফের।

টিভিতে ২০০৩ বিশ্বকাপের ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের পুনঃপ্রচার একসঙ্গে বসে দেখছিলেন মোহাম্মদ কাইফ ও তার ছেলে। বিশ্বকাপের বারুদে ঠাসা দুই প্রতিবেশীর সেই লড়াইয়ে শোয়েব আখতারকে আপার কাটে গ্যালারিতে ছক্কা হাঁকান শচীন টেন্ডুলকার। পরে বলে শোয়েবের মারাত্মক গতির বল গুঁড়িয়ে দেয় শচীনের স্ট্যাম্প। ‘রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস’কেই মিড উইকেট দিয়ে বাউন্ডারিতে পাঠিয়েছিলেন মোহাম্মদ কাইফ। বাবার বাউন্ডারি হাঁকানো দেখে ছেলে কবীর বলে ওঠে, ‘শোয়েবকে খেলা কঠিন কোনও ব্যাপার নয়।’ ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ দেখতে দেখতে ছেলের এই প্রতিক্রিয়ার একটি ভিডিও যুক্ত করে টুইটারে কাইফ লিখেছেন, ‘অবশেষে কবীর ঐতিহাসিক ভারত-পাতিস্তান ম্যাচ দেখল।
কিন্তু জুনিয়র তো বাবার খেলা দেখে মোটেই খুশি হয়নি। বলেছে, শোয়েবকে খেলা কোনও ব্যাপারই নয়। কারণ শোয়েবের বলে পেস আছে। সেই গতিকে কাজে লাগানো সহজ।’

কাইফের টুইট দেখে রিটুইট করে শোয়েব আখতার লিখেছেন, ‘তাহলে কবীর আর মাইকেল আলি আখতারের (শোয়েব আখতারের ছেলে) ম্যাচ হয়ে যাক? পেস নিয়ে ওর প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবে। কবীরকে আমার ভালবাসা দিও।’

শোয়েবের সেই প্রস্তাবে রাজি হয়ে গিয়েছেন কাইফ। পাল্টা খোঁচাও দিয়েছেন তিনি টুইট করে, ‘তাহলে দুই জুনিয়রের ম্যাচ হোক আর আমরা ফিল্ডিং করি। তাতে কবীরেরই সুবিধা হবে কারণ সেরা ফিল্ডারকে ও দলে পাবে। আলিকে আমার ভালবাসা দিও।’ ফিল্ডার হিসাবে কাইফকে বিশ্বের অন্যতম সেরা মনে করা হতো।

মাঠের ক্রিকেটে শোয়েব ও কাইফ কঠিনতম প্রতিপক্ষ হলেও, মাঠের বাইরে তারা একে অপরের বন্ধু। সেই বন্ধুত্ব রয়ে গিয়েছে খেলা ছেড়ে দেওয়ার পরেও।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর