× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

যাদের জন্য রোজার ফিদইয়া

খোশ আমদেদ মাহে রমজান

মাওলানা এম.এ.করিম ইবনে মছব্বির
১ মে ২০২০, শুক্রবার

যে সব লােক রােগজনিত কারণে, কিংবা সফরের জন্য রােজা  রাখতে পারেননি তাদের ফিদইয়া বা কাফফারা দিতে হবে।  কিন্তু তার সাথে একথাও বলে দেয়া হয়েছে , রােজা রাখাই হচ্ছে তােমাদের জন্য কল্যাণকর।  মহান আল্লাহপাক ঘােষণা করেন, তােমাদের মধ্যে যে এ মাসটি পাবে, সে এ মাসে রােজা রাখবে। (সুরা বাকারা)।  এ নির্দেশ দ্বারা সুস্থ সবল লােকদের ক্ষেত্রে রােজা ফরজ করা হয়েছে। তবে যে সকল লােক অতিরিক্ত বার্ধক্য জনিত কারণে রােজা রাখতে অপারগ কিংবা দীর্ঘকাল রােগ ভােগের কারনে দুর্বল হয়ে পড়েছে অথবা দূরারােগ্যে আক্রান্ত তাদের বেলায় ফিদইয়া প্রযােজ্য ।
ফিদইয়া আদায়ের পরিমাণ : একটি রােজার ফিদইয়া অর্ধ ‘ছা’ গম অথবা তার মূল্য।  আমাদের দেশে প্রচলিত আশি তােলার সের হিসেবে অর্ধ 'ছা’ পৌণে দুই সেরের কাছাকাছি হয়। এই পরিমাণ গম অথবা প্রচলিত বাজার মূল্য কোন মিসকিনকে দান করলে একটি রােজার ফিদইয়া বা কাফফারা আদায় হয়ে যায়। ফিদইয়া কোন মসজিদ বা মাদ্রাসায় কর্মরত কোন লােকেকে পারিশ্রমিক হিসেবে দেয়া জায়েজ নয়। যদি কোন ব্যক্তির পক্ষে ফিদইয়া প্রদান করার সামর্থ্য না থাকে, তাহলে সে ব্যক্তি ইস্তেগফার পড়তে থাকবে এবং নিয়ত করবে , সামর্থ্য হলে পরে তা আদায় করে দিবে। এতে স্পষ্ট সকল সুস্থ ও সামর্থ্যবান লোককে রোজা অবশ্যই রাখতে হবে।।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর