× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রোজার পুরষ্কার নিয়ে আল্লাহর ঘোষণা

খোশ আমদেদ মাহে রমজান

মাওলানা এম.এ.করিম ইবনে মছব্বির
৫ মে ২০২০, মঙ্গলবার

মহান আল্লাহ বলেছেন, রোজার পুরষ্কার আমি নিজে দেবো। কারণ, রোজা আমার জন্যই হয়ে থাকে। আর যেহেতু বান্দা আমার জন্যই তার কামনা, বাসনা ও খানাপিনা ত্যাগ করেছে (মুসলিম শরীফ)। হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, আদম সন্তানের প্রত্যেকটি নেক আমলের সওয়াব দশগুণ থেকে সাতশত গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়।
হযরত আবু উমামা বাহেলী (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, আমি শুয়েছিলাম এমতাবস্থায় আমার কাছে দুজন ফেরেশতা আসলেন। তারা আমাকে নিয়ে একটি পাহাড়ের কাছে গেলেন। তারা উভয়েই আমাকে বললেন পাহাড়ে আরোহণ করুন। আমি বললাম, আরোহণ করা আমার জন্য একটু কঠিন হবে।
তারা বললেন, আমরা আপনার জন্য তা সহজ করে দিবো। তখন আমি সেখানে আরোহণ করলাম। এমনকি আমি পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছে গেলাম। সেখানে আমি কঠিন চিৎকারের আওয়াজ শুনতে পেলাম। আমি জিজ্ঞেস করলাম এ আওয়াজ কিসের?  তারা আমাকে বললেন এটা হলো জাহান্নামীদের কান্নাকাটির আওয়াজ। অতঃপর তারা আমাকে নিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হলেন। সেখানে আমি কিছু লোককে উল্টো ঝুলন্ত অবস্থায় দেখলাম। যাদের মুখ ফাটা এবং রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে। আমি জিজ্ঞেস করলাম এরা কারা? তারা আমাকে বললেন এরা ওই সকল লোক যারা রোজার দিন সময় হওয়ার আগেই ইফতার করে নিতো। অর্থাৎ তারা যথা নিয়মে রোজা পালন করতো না। আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন আমাদের যথা নিয়মে রোজা রাখার তৌফিক দান করুন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর