× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ড. আনিসুজ্জামানের মৃত্যুতে পশ্চিমবঙ্গেও শোকের ছায়া

ভারত

কলকাতা প্রতিনিধি
(৩ বছর আগে) মে ১৫, ২০২০, শুক্রবার, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের মৃত্যুতে পশ্চিমবঙ্গেও সাহিত্য ও সংস্কৃতি মহলে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। পশ্চিমবঙ্গ ছিল তাঁর জন্মভূমি। ফলে গভীর যোগাযোগ ছিল এই বঙ্গের সঙ্গেও। প্রবীণ এই শিক্ষাবিদ ও মানবতাকর্মীর মৃত্যুতে এক বিশ্বস্ত সঙ্গীকে হারালেন সকলে। পশ্চিমবঙ্গের প্রবীণ শিক্ষাবিদ পবিত্র সরকার বলেছেন, দুই বাংলার বাঙ্গালিদের মাথার উপর থেকে সরে গেল ছাদটি। তিনি ছিলেন সকলের কাছে অভিভাবকের মত। পবিত্রবাবুর মতে, দক্ষিণ এশিয়া মহাদেশের বিবেকের একটি কন্ঠস্বর স্তব্ধ হয়ে গেল। তাঁর সঙ্গে আনিসুজ্জামান স্যারের সম্পর্ক ছিল খুবই স্নেহের।
ঢাকার বাংলা একাডেমি বা কলকাতায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যখনই দেখা হয়েছে তখনই ¯েœহ করেছেন। অজস্র স্নেহ পেয়েছি তার কাছ থেকে। ফলে ¯েœহের অভাবটা বোধ করছি। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরি বলেছেন, দ্বিতীয়বার পিতৃহারা হলাম। এই রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ২০০৫ সালে তাঁকে সম্মানসূচক ডিলিট সম্মানে সম্মানিত করেছিল। সাহিত্য ও শিক্ষা ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ভারত সরকার ২০১৪ সালে তাঁকে তৃতীয় সর্বো”চ অসামরিক সম্মান ’পদ্মভূষণ’ দিয়ে সম্মানিত করেছিল। কলকাতায় বিভিন্ন সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তিনি নিয়মিত অংশগ্রহণ করতেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি পেয়েছিলেন জগত্তারিণী পদক। ২০১১ সালে কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটি আনিসুজ্জামানকে পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর স্বর্ণপদক দিয়ে সম্মানিত করেছিল। ‘বিপুলা পৃথিবী’ আত্মজীবনীর জন্য তিনি কলকাতায় আনন্দ পুরস্কারও পেয়েছিলেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর