× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আকবরের নিলামের টাকা পাবে সেবা সংস্থা ‘উই ফর দেম’

খেলা

স্পোর্টস রিপোর্টার
২৩ মে ২০২০, শনিবার

সম্প্রতি জার্সি ও গ্লাভস নিলামে তোলেন আকবর আলী। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক সেই নিলাম থেকে পান ২০০০ ইউএস ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যা ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার সমপরিমাণ। যদিও এখনো টাকা হাতে আসেনি আকবরের। তবে এই অর্থ কীভাবে করোনা আক্রান্তদের মাঝে ব্যয় করবেন, সে চিন্তা করে রেখেছেন তিনি।
আকবর জানিয়েছেন, নিলাম থেকে অর্জিত টাকা থেকে বড় অংক দেবেন রংপুরের একটি সেবাসংস্থাকে। সংস্থার নাম ‘উই ফর দেম।’ এই সেবা প্রতিষ্ঠান রংপুরের সাধারণ ও দরিদ্র জনগণ নিয়ে কাজ করে থাকে। দৈনিক মানবজমিনকে আকবর বলেন, ‘আমি নিজে হয়তো সুষ্ঠুভাবে টাকাটা ব্যয় করতে পারবো না।
তাই রংপুরের দরিদ্র মানুষ নিয়ে কাজ করে এমন একটি সেবাসংস্থা ’উই ফর দেম’ কে আমি টাকাটা দিয়ে দিবো। তারা কথা দিয়েছে করোনা আক্রান্ত ও ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য তা ব্যয় করবে। আমার মনে হয়, এভাবেই সেই টাকার সুষম ব্যবহার হবে। এতে করে নিজ বিভাগের মানুষের জন্য আমারও একটা ছোট অবদান রাখার সুযোগ হলো।’
বাংলাদেশ জাতীয় দলের উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহীম তার শ্রীলঙ্কা সফরে দেশের হয়ে করা প্রথম টেস্ট ডাবল সেঞ্চুরির ব্যাট নিলামে তোলেন। ব্যাটটি নিলামে কিনে নেন সাবেক পাকিস্তানি ক্রিকেটার শহীদ আফ্রিদি। একই নিলামে ওঠে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান আকবর আলীর ফাইনাল ম্যাচে পরা জার্সি-গ্লাভসও। যা এক প্রবাসী কিনে নেন দুই হাজার ইউএস ডলারে। এ নিয়ে আকবর বলেন, ‘নিলামের আগে কথা ছিল এখান থেকে অর্জিত অর্থ প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার পুরোটা আমি পাবো না। কিছু অংশ দিতে হবে ব্র্যাককে। তবে সেটি দিয়ে বাকি যে টাকা থাকবে তার পুরোটাই আমি ‘উই ফর দেম’ কে দিয়ে দিবো।’
আকবর সাধারণ মানুষকে নিরাপদে থাকারও অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা যতটা পারছি নিজেদের সামর্থ্য দিয়ে মানুষের পাশে আছি। আমাদেরও তাদের কাছে অনুরোধ থাকবে যেন নিজেরা সচেতন থাকেন। পরিবার ও আশপাশের মানুষকে নিরাপদ রাখেন। কারণ দেশের করোনা ভাইরাসের পরিস্থিতি এখনো খারাপ। দিন দিন আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে। তাই সবার সচেতনতা খুব প্রয়োজন।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর