আজ রোববার গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্ভাবিত করোনা ভাইরাস শনাক্তকরণের কিট ‘জিআর র্যাপিড ডট ব্লট’ কিটের কার্যকারিতা নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সিদ্ধান্ত জানানোর কথা ছিল। প্রতিবেদন বিএসএমএমইউ প্রতিষ্ঠানটির উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়ার কাছে জমা হবে। এরপর তিনি প্রতিবেদন পাঠাবেন ওষুধ অধিদপ্তরে। সেখান থেকে মিলবে অনুমোদন। এই দুধাপ সম্পন্ন হতে সময় লাগবে অন্তত একমাস বলে মনে করছে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। এই আশঙ্কা থেকে আপাতত নিজেদের উদ্যোগেই কিটের ‘ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল’ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। মঙ্গলবার (২৬) নাগাদ সীমিত পরিসরে ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে এ প্রক্রিয়া শুরু হবে জানায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী শনিবার বলেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপে জানা গেছে, বেশ কয়েকটি কারণে এই প্রতিষ্ঠানের কিট পরীক্ষার বিষয়টিকে দীর্ঘায়িত করা হয়েছে।
অন্তত ১৩ দিন আগে বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে কিটের ‘ইফেক্টিভনেস’ দেখতে দেওয়া হয়েছে। ‘ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ (বিএমআরসি)। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদন হাসপাতাল তৈরির সময় নেওয়া হয়। এটা তো লিখিতভাবে গণস্বাস্থ্যের আছেই।