× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

না ফেরার দেশে গোলাম রব্বানী হেলাল

খেলা

স্পোর্টস রিপোর্টার
৩০ মে ২০২০, শনিবার

গত বৃহস্পতিবার ব্রেন স্ট্রোক হলে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে ছিলেন গোলাম রাব্বানী হেলাল। জীবনযুদ্ধের লড়াইয়ে আর পেরে উঠলেন না সাবেক তারকা ফুটবলার। আজ (শনিবার) সকালে ৬৩ বছর বয়সে চিরতরে বিদায় নিয়েছেন তিনি।

গোলাম রাব্বানী হেলাল বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। কিডনি সমস্যায় ব্যাংককে চিকিৎসা নিয়েছিলেন। সেই থেকে ডায়ালাইসিস চলছিল তাঁর। গত পরশু হাসপাতালে ভর্তি করার পর তাঁর ভাইয়ের ছেলে গোলাম কাইফি জানিয়েছিলেন, 'চাচা স্ট্রোক করেছেন। অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে। এত রক্তক্ষরণ হয়েছে যে, অস্ত্রোপচার করা সম্ভব নয় বলেছেন ডাক্তারা।

তাঁরা এও বলেছেন, চাচার ফিরে আসার সম্ভাবনা কম। বিদেশে বা অন্য কোনো হাসপাতালে নেওয়ারও সুযোগ নেই। তাই এখন প্রার্থনা করা ছাড়া উপায় নেই।'

 বরিশাল থেকে উঠে এসে ঢাকা আবাহনীর হয়ে বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবল মাতিয়েছেন এই সুদর্শন ফুটবলার। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত খেলেছেন আবাহনীতে। মাঝে অবশ্য কিছুদিন বিজেএমসিতেও ছিলেন। ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৫ পর্যন্ত খেলেছেন জাতীয় দলে। খেলা ছেড়ে আবাহনী লিমিটেডের পরিচালকও হয়েছেন। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সদস্য ছিলেন তিনি।

বাংলাদেশের ফুটবলের একটি নেতিবাচক অধ্যায় হয়তো অনন্তকালই জেগে থাকবে হেলালের নামের সঙ্গে। ১৯৮২ সালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে (তৎকালীন ঢাকা স্টেডিয়াম) ফুটবল খেলতে গিয়ে জেলে যাওয়া আবাহনীর চার ফুটবলারের একজন তিনি। তার সঙ্গে জেলে গিয়েছিলেন কাজী সালাউদ্দিন, আশরাফউদ্দিন চুন্নু ও কাজী আনোয়ার।

 

 

অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর