× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বলিউড ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন রিয়া

বিনোদন

বিনোদন ডেস্ক
২৭ জুন ২০২০, শনিবার

ষোড়শী এই কন্যা যখন গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ডে পা রাখেন তখন থেকেই শুনে আসছেন তিনি যৌন আবেদনময়ী। তখন এই কথাগুলো শুনতে ভালো লাগলেও পরবর্তীতে তাই যে ট্যাগলাইন হয়ে যাবে তা বুঝতে পারেননি মুনমুন কন্যা রিয়া সেন। সুইম স্যুট, বিকিনিতে ফটোশুট, সাহসী কন্যা হিসেবেই সকলে দেখে এসেছেন রিয়াকে। ১৯৯৮ তে ফাল্গুনী পাঠকের মিউজিক ভিডিও ‘ইয়াদ পিয়া কি আনে লাগি’ দিয়েই যাত্রা শুরু রিয়ার। এর পরের বছরই তামিল ছবি ‘তাজমহল’ দিয়েই অভিষেক হয় রিয়ার। এরপর বলিউডে ‘স্টাইল, ‘ঝঙ্কার বিটস’, ‘কেয়ামত’ বক্স অফিস সাফল্য দিয়েছিল রিয়াকে। কিন্তু সাফল্য আসলেও এই সব বোল্ড চরিত্র আর চড়া  মেকআপে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন। ভীষণভাবে চাইছিলেন এই তকমা থেকে বেরিয়ে আসতে।
সমপ্রতি একটি সাক্ষাৎকারে বলিউড ছাড়তে বাধ্য হবার কথা জানান রিয়া। তিনি বলেন, সিনেমা শুরুর কিছুদিন পর আমি বুঝতে পারি যে ধরনের চরিত্র আমায় দেয়া হচ্ছে তার সঙ্গে আমি খাপ খাওয়াতে পারছি না। যখন আমি এই ধরনের চরিত্রে আর স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করলাম না তখন  লোকেরা আমার সঙ্গে কাজ করা কমিয়ে দিলে। তারা ভাবতে শুরু করলো অভিনেত্রী হিসেবে আমি খারাপ। যে জামাকাপড় পরে আমি নিজে স্বস্তি পাই না, যে পোশাকে আমার নিজেকে স্ক্রিনে দেখলে ঘেন্না করে, সেই মেকআপ-পোশাকে কখনো অভিনয় করে যাওয়া সম্ভব নয়। ৩৯ বছরের অভিনেত্রী আরো বলেন, সেক্সি আর বোল্ড শব্দ দুটো শুনলে এরপর আমার ভয় লাগতে শুরু করে। সেই স্কুলজীবন থেকে শুনে আসছি। রাস্তায় বেরোলেই লোকে অবাক হয়ে দেখতো। ভাবতো বুঝি বাস্তবে সিনেমা দেখছে। রিয়া সারাদিন ভাবতেন কীভাবে এই দমবন্ধ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসবেন। এরপরই তিনি বলিউড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন। ততদিনে টলিউডেও বেশ কিছু ভালো ছবিতে কাজ করে ফেলেছেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ঋতুপর্ণ ঘোষের  ‘নৌকাডুবি’।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর