× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

করোনা অ্যাপে যুক্ত হচ্ছেন নারী ক্রিকেটাররাও

খেলা

স্পোর্টস রিপোর্টার
১ জুলাই ২০২০, বুধবার

মাশরাফি বিন মুর্তজা, নাফিস ইকবাল ও নাজমুল ইসলাম অপু করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর নড়েচড়ে বসে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বাকি ক্রিকেটাররা যেন সমস্যায় না পড়েন এই কারণে বাড়তি সতর্ক তারা। ইতিমধ্যে বিসিবি একটা অ্যাপ চালু করেছে যার মাধ্যমে তামিম-মুশফিকদের নিয়মিত খোঁজ-খবর নেয়া যাবে। কারও করোনা উপসর্গ আছে কিনা এই অ্যাপের মাধ্যমে জানতে পারবে বিসিবি। এতোদিন শীর্ষ ৪০ ক্রিকেটার ছিলেন এই প্রযুক্তির আওতায়। ‘কোভিড-১৯ ওয়েল বিয়িং’ অ্যাপের আওতায় আসছেন বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের সদস্যরাও। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যেই  নারী ক্রিকেট দলের সদস্যদের এই অ্যাপের আওতায় আনছে বিসিবি।
এই অ্যাপের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে ৪০ জন ক্রিকেটার বিসিব্থির ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন বিভাগের তৈরি কেন্দ্রীয় সার্ভারে যুক্ত হয়েছেন। নিজি নিজ মোবাইলে ডাউনলোড করা অ্যাপে প্রতিদিন বিসিবি থেকে ১৮টি প্রশ্ন পেয়ে থাকেন ক্রিকেটাররা।
তাদের দেয়া উত্তর সার্ভারে জমা হয়। সেই উত্তরের মাধ্যমে বিসিবি বুঝতে পারে কার শরীরের কী অবস্থা। এবং মেডিকেল বিভাগ সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। শিগগিরই বিসিবি’র হাই পারফরম্যান্স (এইচপি) দল এবং অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সদস্যরা এর আওতায় আসবেন বলে জানালেন বিসিবি ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন বিভাগের ম্যানেজার নাসির উদ্দিন আহমেদ নাসু। তিনি বলেন, ‘আগামী সপ্তাহ থেকে নারী ক্রিকেট দল এই অ্যাপের আওতায় আসবে। এরপর পর্যায়ক্রমে এইচপি এবং অনূর্ধ্ব-১৯ দলও আসবে।
সেরে উঠেছেন সাইফুদ্দিন
প্রায় ১০-১২ দিন সর্দি-জ্বরে ভোগার পর সেরে উঠেছেন জাতীয় দলের পেস বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফুউদ্দিন। এখন তিনি পুরোপুরিই সুস্থ। জ্বর, ঠাণ্ডা বা সর্দি- কোনো সমস্যাই তার আর নেই।
করোনাকালে ক্রিকেটারদের স্বাস্থের তথ্য জানতে বিসিবি প্রথম যেদিন ‘কোভিড-১৯ ওয়েল বিয়িং’ অ্যাপের কার্যক্রম শুরু করে  সেদিনই জানা গিয়েছিল মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন জ্বরে আক্রান্ত। সেদিন বিসিবি’র ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন বিভাগের ম্যানেজার নাসির উদ্দিন নাসু জানিয়েছিলেন, অ্যাপের মাধ্যমে দেয়া ১৮টি প্রশ্নের উত্তর শেষে তাকে ‘রেড ক্যাটাগরি’তে ফেলা হয়েছে। তিনি এও জানিয়েছিলেন ‘রেড ক্যাটাগরি’ মানেই কেউ করোনায় আক্রান্ত নন। এর মানে হচ্ছে তার শরীরের কোথাও কোনো সমস্যা আছে। এবং সেটা বোঝা মাত্রই তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, তার শরীরের জ্বর। এর প্রায় সপ্তাহ বাদে জানা গেল তরুণ এই টাইগার অলরাউন্ডার এখন পুরোপুরি সুস্থ। প্রায় ১০- ১২ দিন সর্দি, জ্বরে ভোগার পরে তিনি পুরোপুরি সেরে উঠেছেন। গতকাল সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য দিয়েছেন বিসিবি’র প্রধান চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘ওর ১০-১২ দিন সর্দি, জ্বর ছিল। এখন সুস্থ হয়ে উঠেছে। এমনিতেই ঠিক হয়ে গেছে।’ তবে সাইফুদ্দিন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন কিনা সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য দিতে পারেননি দেবাশীষ। কেননা সাইফুদ্দিনের নিজ জেলা ফেনীতে বেশ কয়েকদিন করোনা টেস্ট বন্ধ ছিল। দেবাশীষ বলেন, ‘করোনা ছিল কিনা জানি না। কারণ ওর করোনা পরীক্ষা করা হয়নি। এতদিন ফেনীতে টেস্ট বন্ধ ছিল।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর