× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

গঙ্গাচড়ায় পানিবন্দি ৮ হাজার মানুষ

এক্সক্লুসিভ

গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি:
৫ জুলাই ২০২০, রবিবার

অব্যাহত বৃষ্টি আর উজানের ঢলে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় আবারো তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ডালিয়া পয়েন্ট সূত্রে জানা যায়, গতকাল ভোর থেকে তিস্তার পানি বিপদসীমার ২২ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিস্তার পানি বৃদ্ধির কারণে বন্যার সৃষ্টি হওয়ায় উপজেলার চরাঞ্চলের প্রায় ৮ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। দেখা দিয়েছে বিভিন্ন স্থানে ভাঙন। লোকজন বাড়িঘর দ্রুত গতিতে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। ভেঙে যাচ্ছে নোহালীর বৈরাতী ও আলমবিদিতরের বাড়াতিপাড়ার বেড়িবাঁধের ব্লক পিচিং এবং বিনবিনা এলাকার পাকা রাস্তা। তলিয়ে গেছে বীজতলা, পাটক্ষেতসহ চাষকৃত শাকসবজি। পানিবন্দি মানুষগুলো গবাদিপশু নিয়ে অতিকষ্টে জীবনযাপন করছেন।
উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের চিলাখাল, চর মটুকপুর, বিনবিনা, সাউদপাড়া ও উত্তর কোলকোন্দ বাঁধের ধার, নোহালী ইউনিয়নের বাগডোহরা, চর নোহালী, কচুয়া, লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের শংকরদহ, চর ইচলী, বাগেরহাট, গজঘণ্টা ইউনিয়নের চর ছালাপাক, রামদেব, মণের্য়া ইউনিয়নের তালপট্টি, নরসিংহ, আলাল চর, গঙ্গাচড়া ইউনিয়নের ধামুর বাঁধেরপাড়, গান্নারপাড়, আলমবিদিতর ইউনিয়নের পাইকান, ব্যাঙপাড়া এলাকার মানুষজনক পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
শংকরদহের নুর ইসলাম, সবুজ, সমছেল, গোলজার, জয়নাল ও লাভলু বাড়িঘর সরিয়ে নিচ্ছে।
কোলকোন্দ ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন রাজু জানান, তিস্তার পানি বৃদ্ধির কারণে ইউনিয়নের সাউদপাড়া, উত্তর কোলকোন্দ, চিলাখাল, বিনবিনা, মটুকপুর এলাকার প্রায় ২ হাজার ৫ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বিনবিনার একমাত্র পাকা রাস্তাটি ভেঙে যাচ্ছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর