× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রতিমন্ত্রীর বাসা-ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও ভূতুড়ে বিল!

অনলাইন

অনলাইন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) জুলাই ৫, ২০২০, রবিবার, ৭:৫৪ পূর্বাহ্ন

বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলের থাবা পড়েছে খোঁদ বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদসহ এ বিভাগের বড় বড় কর্মকর্তার বাসা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও। অতিরিক্ত বিল এসেছে বন্ধ থাকা প্রতিষ্ঠানেও। তবে সারাদেশে কত সংখ্যক গ্রাহক ভূতুড়ে বিলের খপ্পরে পড়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এদিকে সারা দেশে অতিরিক্ত বিলের অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ বিভাগ গঠিত টাস্কফোর্স প্রায় তিনশ’ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করে। কমিটির সুপারিশের প্রেক্ষিতে ৪ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্তও করা হয়।      

শুধু প্রতিমন্ত্রীর বাসাবাড়িতেই নয়, বিদ্যুৎ বিভাগের প্রতিষ্ঠান পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মইন উদ্দিন, বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্ম সচিব পর্যায়ের চারজন কর্মকর্তাসহ সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বাসাবাড়িতে ভুতুড়ে বিল এসেছে।

এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে মার্চ থেকে। বন্ধ থাকা অফিসে ভূতুড়ে বিল এসেছে। আমার বাসায়ও এসেছে।

গতকাল শনিবার প্রতিমন্ত্রী আরো বলেছিলেন, শনিবার পর্যন্ত চার লাখের বেশি গ্রাহকের বাড়তি বিলের সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। বাড়তি বিল সমন্বয় করতে যারা ব্যর্থ হয়েছেন এবং বাড়তি বিলের জন্য যারা দায়ী, তাদের শনাক্ত করতে বিদ্যুৎ বিভাগ একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছিল।
সেই কমিটির প্রতিবেদনে তিনশ’ ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এরই মধ্যে ডিপিডিসির বেশ কিছু কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

বিলের অতিরিক্ত বোঝা প্রসঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব সুলতান আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, কোনো ব্যক্তিকে বাড়তি বিল দিতে হবে না। কোনো গ্রাহক যদি মনে করেন, তার বাড়তি বিল এসেছে, অভিযোগ করলেই সমস্যার সমাধান করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রায় সবারই সমাধান করা হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর