× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বিশেষজ্ঞের সতর্কতা /অনেক বছর মার্কিনিদের মাস্ক পরতে হবে

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) জুলাই ৮, ২০২০, বুধবার, ৯:৩১ পূর্বাহ্ন

করোনা ভাইরাস মহামারির কারণে মার্কিনিদের অনেক বছর মাস্ক পরতে হবে। এমন সতর্কতা দিয়েছেন জনস হপকিন্স সেন্টার ফর হেলথ সিকিউরিটির সিনিয়র বিশেষজ্ঞ এরিক টোনার। অনেক বছর ধরে করোনা ভাইরাসের মতো একটি প্রাদর্ভাব ঘটবে বলে আশঙ্কা করছিলেন তিনি এবং সে মতো প্রস্তুতিও নিচ্ছিলেন। তাদের এই প্রস্তুতি ছিল প্রোটোকল বিষয়ক, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞদের সতর্ক করার লক্ষ্যে এবং নীতি নির্ধারকদের একটি মহামারি সম্পর্কে চিত্র ফুটিয়ে তোলার লক্ষ্যে। এমনই একটি উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল ২০১৯ সালের অক্টোবরে। তখন টোনার ও তার টিম নিউ ইয়র্কে করোনাভাইরাস মহামারি বিষয়ক একটি চিত্র তুলে ধরেন। এমন হুমকিতে কিভাবে বসবাসকারী, সরকারগুলো এবং বেসরকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিক্রিয়া জানাবে তারও বিভিন্ন রকম দৃশ্যায়ন করা হয়েছিল। তার মধ্যে ভাইরাসের বিস্তার থেকে নিজেকে রক্ষা করার গুরুত্বপূর্ণ একটি উদ্যোগ ছিল মুখ ঢেকে রাখা বা মাস্ক পরা।
টোনার মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্য আস্তে আস্তে খুলে দেয়া হলেও করোনা ভাইরাসের বিস্তার কমবে না। তিনি বলেন, গ্রীষ্মে এই ভাইরাসের সংক্রমণ কমে যাবে বলে মনে করার কিছু নেই। শরতেই আবার বড় আকারে আঘাত করবে এই ভাইরাস। এটা পরিষ্কার যে গ্রীষ্মেই উল্লেখযোগ্য হারে এই ভাইরাসের বিস্তার ঘটবে। তা আরো বিকট হতে পারে। সব কিছু আবার লকডাউন না করা পর্যন্ত তা চলতেই থাকবে।
জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের মতে, যুক্তরাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসে মারা গেছেন কমপক্ষে এক লাখ ৩০ হাজার মানুষ। টোনার মনে করেন, মৌসুমী ইফ্লুয়েঞ্জার মতো নয় করোনা ভাইরাস। যতদিন এই ভাইরাসের টীকা না আসবে ততদিন নিজেদেরকে সুরক্ষিত রাখার উত্তম উপায় হলো সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করা এবং মাস্ক পরা। তার মতে, এটা অনেক বছর ব্যবহার করতে হবে সুস্থভাবে বাঁচতে হলে। তিনি মনে করেন, দু’জন মানুষ যখন সাক্ষাত করে তখন যদি তাদের মুখে মাস্ক থাকে তাহলে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি অনেক কমে যায়।
ওদিকে যুক্তরাষ্ট্রের করোনা বিষয়ক টাস্কফোসের শীর্ষ কর্মকর্তা এবং মহামারি বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্থনি ফসি আশা প্রকাশ করেছেন, আগামী বছরের মধ্যে করোনা ভাইরাসের টীকা চলে আসবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর