× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মীরসরাইয়ে বিএসআরএম কারখানা থেকে গ্রেনেড উদ্ধার

বাংলারজমিন

মীরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
১০ জুলাই ২০২০, শুক্রবার

মীরসরাই উপজেলার সোনাপাহাড়ে অবস্থিত বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিল্‌স (বিএসআরএম) লিমিটেডের কারখানা থেকে একটি তাজা গ্রেনেড উদ্ধার করেছে জোরারগঞ্জ থানা পুলিশ। জোরারগঞ্জ থানা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায় বিএসআরএম স্টিল মিল্‌স লিমিটেডের কারখানায় স্ক্র্যাপের কাঁচামালের সঙ্গে একটি তাজা গ্রেনেড দেখতে পায় শ্রমিকরা।
গ্রেনেড দেখতে পেয়ে শ্রমিকরা সঙ্গে সঙ্গে জোরারগঞ্জ থানাকে খবর দিলে থানা থেকে পুলিশ এসে দেখে এটি একটি তাজা গ্রেনেড। জোরারগঞ্জ থানা পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি সিএমপি’র কাউন্টার টেররিজমকে জানান। কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সদস্যরা সেটি উদ্ধার করে নিষ্ক্রিয় করেছে। কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সদস্যরা একপর্যায়ে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে রাতে সেটির বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নিষ্ক্রিয় করা হয়। জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, বিকাল তিনটার দিকে বিএসআরএম কারখানা থেকে থানায় একটি বোমা পাওয়ার খবর জানানো হয়। আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি লোহার রড তৈরির কাঁচামালের মধ্যে একটি গ্রেনেডসদৃশ বস্তু বিপজ্জনক অবস্থায় পড়ে আছে। আমি তখন সিএমপি’র কাউন্টার টেররিজম ইউরিটের বোম্ব ডিজপোজাল ইউনিটকে খবর দিই তারা এসে গ্রেনেডটি উদ্ধার করে রাতে নিষ্ক্রিয় করে।


কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) পলাশ কান্তি নাথ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, জোরারগঞ্জ থানা থেকে খবর পেয়ে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটিকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হলে তারা সেটি শনাক্ত করে পাশের একটি খালি জায়গায় নিয়ে গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় করেন।
এছাড়া কারখানার ভেতরে আর কোনো গ্রেনেড আছে কিনা তাও দেখা হয়। তবে আর কোনো গ্রেনেড সেখানে পাওয়া যায়নি। পুরো অভিযানটিতে নেতৃত্ব দেন বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের পরিদর্শক রাজেশ বড়ুয়া।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর