× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

শেষের পাতা


১২ জুলাই ২০২০, রবিবার

শনিবার মানবজমিন-এ প্রকাশিত ‘কোটি টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ মাদ্রাসা সভাপতির বিরুদ্ধে’ শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছেন নাসির উদ্দিন প্রধান দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. নূরন নবী প্রধান। এতে তিনি বলেন, গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার শ্যামপুরে অবস্থিত মাদ্রাসাটি ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত। আমি প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে  আমার পৈতৃক সম্পত্তি এক একরেরও বেশি জমির ওপর  প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসাটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করে আসছি। মাদ্রাসার এবতেদায়ী ও দাখিল উভয় পরীক্ষার ফলাফল অত্যন্ত সন্তোষজনক। ২০১৯ সালের ২৩শে অক্টোবর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মাদ্রাসাটি এমপিওভুক্ত হওয়ার পর মাদ্রাসার সভাপতি হিসেবে আমি মাদ্রাসা কমিটি ও সকল শিক্ষকের সঙ্গে বসে কীভাবে আরো সুষ্ঠুভাবে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করা যায় তার জন্য সকলের মতামত নিয়েছি। ঐ বৈঠকেই নিয়োগহীন সুপার কাজী মাহফুজুন হান্নান বেশ ক’জনের কাছ থেকে প্রায় ৩৩ লাখ টাকা গ্রহণের তথ্য উঠে আসে। এ অবস্থায় মাদ্রাসা কমিটি তাকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং পরবর্তীতে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। পরবর্তীতে জানা যায় ১৯৯৯ সালে আমার নিয়োগকৃত পুরাতন শিক্ষকদের স্থলে তার স্ত্রীসহ বেশ ক’জন শিক্ষককে নিয়োগদানের জন্য এহেন ন্যক্কারজনক কাজ নেই যা মাহফুজুন হান্নান করেননি।
আমি বা আমার পাঠানো কেউ কাজী মাহফুজুন হান্নানের কাছ থেকে সীল, মাদ্রাসার কাগজ এবং জোর করে স্বাক্ষর নেয়নি। তাকে কোনো প্রকার নির্যাতন করেনি। এমনকি ওই মাদ্রাসা থেকে এক টাকাও নিয়োগ বাণিজ্য আমি করিনি। মানবজমিন পত্রিকায় প্রকাশিত সকল তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমি এই মিথ্যা, হিংসাপরায়ণ ও ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর