× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

শেরপুরে কাজীর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

বাংলারজমিন

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
১৩ জুলাই ২০২০, সোমবার

 বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ৬নং বিশালপুর ইউনিয়ন নিকাহ্‌ রেজিস্ট্রার মো. রোকনুজ্জামান রওনক এর বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে বাল্যবিয়ের রেজিস্ট্রি ও বিয়ে সম্পন্নের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জড়িত থাকায় শেরপুরে দিনকে দিন এই বাল্যবিয়ের মহাউৎসব চলেছে। অর্থের বিনিময়ে গোপনে বাল্যবিয়ে সম্পন্ন করে উপজেলা প্রশাসনকে ভুল তথ্য দেয়ার অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। জানা গেছে, গত ৯ই জুলাই বৃহস্পতিবার রাতে অত্যন্ত গোপনে ঢাকা থেকে পালিয়ে নিয়ে আসা মাত্র চৌদ্দ বছর বয়সের এক কিশোরীর বাল্যবিয়ে পড়ান কাজী মো. রোকনুজ্জামান রওনক। স্থানীয়রা জানায়, শেরপুর উপজেলার ১নং কুসুন্বি ইউনিয়নের উত্তর আমইন গ্রামের মো. তবিবুর রহমানের ছেলে ঢাকার মিরপুরের গার্মেন্টকর্মী রেজাউল হক (১৭) মিরপুর বেতকা এলাকার জনৈক আল আমীনের কিশোরী কন্যা সুমাইয়া আকতার (১৪) কে বেড়ানোর কথা বলে প্রেমের প্রলোভন দিয়ে শেরপুরে আমইন গ্রামে নিয়ে আসে। এরপর মধ্যরাতে মেয়েটির বিয়ের আয়োজন করা হয়।  কাজী রোকনুজ্জামান রওনক তাদের বিয়ে পড়ান। তিনি তখন বিশ হাজার টাকার বিনিময়ে বাল্যবিয়ের রেজিস্ট্রি কাজ সম্পন্ন করেন। এ খবর শেরপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)কে দেয়া হলে তিনি রাতেই ঘটনাস্থলে রওনা দেন।
এ সময় আমইনের ইউপি সদস্য গোলাম হোসেন জানান, বিয়ের পর বর-কনেসহ কাজী রোকনুজ্জামান পালিয়ে গেছেন। তখন সহকারী কমিশনার ও ম্যাজিষ্ট্রেট শেরপুরে ফিরে যান। এ ব্যাপারে কাজী রোকনুজ্জামান জানান, ছেলে মেয়ের বয়স একটু কম মনে হয়েছে। তবে তাদের জন্ম সনদের কপি আগুনে পুড়ে যাওয়ায় বয়স নির্ধারণ করা যায়নি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর