× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রামগঞ্জে আওয়ামী লীগের দু’-গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ১০

বাংলারজমিন

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
২০ সেপ্টেম্বর ২০২০, রবিবার

লক্ষ্মীপুরে রামগঞ্জে ইছাপুর ইউপি’র উপনির্বাচন ও বর্ধিত সভাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দু’-গ্রুপের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংর্ঘষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় উভয়পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। ১০টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। আহতদের রামগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে রামগঞ্জ পৌরসভার সামনে স্থানীয় সংসদ সদস্য ড. আনোয়ার হোসেন খান ও উপজেলা আওয়ামলীগের সভাপতি এডভোকেট সফিক মাহমুদ পিন্টু এবং পৌর মেয়র আবু খায়ের সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। দলীয় নেতাকর্মীরা জানায়, করোনায় আক্রান্ত হয়ে সম্প্রতি ইছাপুর ইউপি চেয়ারম্যান সহিদ উল্যাহ মারা যান। তার মৃত্যুতে উক্ত ইউপি চেয়ারম্যানের পদ শুন্য ঘোষণা করে উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন। তাই দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করতে শনিবার দুপুরে স্থানীয় ইউপি কার্যালয়ের সামনে বর্ধিত সভা আহ্বান করে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ।
নিহত সহিদ উল্যাহর স্ত্রী শাহনাজ আক্তার ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসআই ফারুক হোসেন উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নিজেরদের নাম ঘোষণা দেন। এ নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীরা বিভক্ত হয়ে পড়ে। বর্ধিত সভায় যাওয়ার জন্য দুপুরে পৌরসভার কার্যালয়ের ভিতরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট সফিক মাহমুদ পিন্টু ও পৌর মেয়র আবুল খায়েরের নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা জড়ো হয়। একই সময়ে পৌরসভার সামনের সড়কে বাহাদুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদুর রহমান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা একই অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়। এ নিয়ে দু’-পক্ষের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় উভয়পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। ভাঙচুর করা হয় কয়েকটি মোটরসাইকেল। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ দিকে নিহত সহিদ উল্যাহর স্ত্রী শাহনাজ আক্তারের পক্ষ সমর্থন দেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ড. আনোয়ার হোসেন খান ও আর ফারুক হোসেনের পক্ষে অবস্থান নেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর