× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

রাজশাহীতে মাদ্রাসা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার

রাজশাহীর আল-জামিআহ আস-সালাফিয়্যাহ মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, পিস টিভি’র আলোচক আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের বিরুদ্ধে নানারকম অনিয়ম ও কারণে-অকারণে শিক্ষক-কর্মচারীদের বহিষ্কার করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বেলা ১১টায় রাজশাহী প্রেস ক্লাবে এসব অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষক, কর্মচারী ও দাতা সদস্যরা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন- মাদ্রাসাটির সদ্য বহিষ্কৃত মুহাদ্দিস মাওলানা ইবরাহীম। লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করা হয়, গত ২২শে জুলাই জেলার পবা উপজেলাধীন জামিয়াহ মাদ্রাসায় কর্মরত অন্তত ১২ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে স্বেচ্ছাচারিতা করে অবৈধভাবে মুঠোফোনে কল দিয়ে বহিষ্কার করেছেন অধ্যক্ষ আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ। যা চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন। তারা এর কারণ জানতে চাইলে অধ্যক্ষ তার ছেলে ও জামাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন। ভুক্তভোগীরা আবদুর রাজ্জাকের ছেলে ও জামাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা ভিন্ন ভিন্ন উত্তর দেন। তারা কমিটিকে জানালে কমিটির সদস্যরা অধ্যক্ষের সঙ্গে কথা বলার জন্য মাদ্রাসায় গেলে তিনি কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ না করে উল্টো পুলিশ ডাকেন।
ভুক্তভোগীরা জানান, তারা আইনের আশ্রয় নিয়ে উকিল নোটিশ পাঠালেও কোনো প্রতিকার পাননি। উল্টো আবদুর রাজ্জাকের ছেলে আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক তাদের বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি প্রদান করেন। চাকরি হারিয়ে বর্তমানে তারা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। চাকরিতে পুনর্বহাল এবং অধ্যক্ষের অনিয়মের প্রতিকার কামনা করেছেন তারা। এ বিষয়ে মাদ্রাসার সেক্রেটারি জিয়াউর রহমান বলেন, আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ কমিটির কথা না শুনেই নিজের ইচ্ছামতো প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন। কোনোরকম নোটিশ ছাড়াই মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের ছাঁটাই করেছেন। এ নিয়ে কমিটির সদস্যরা তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি সাক্ষাৎ করেননি। তবে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ বলেন, আমার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো সঠিক নয়। বহিষ্কার নয় বরং তাদেরকে আমার আরেকটি প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তর করা হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর