তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইংলিশ স্পোকেন ও আইইএলটিএস প্রশিক্ষণ সেন্টার ‘শাফিন’স এর প্রধান শিক্ষক ও প্রতিষ্ঠাতা শেখ বুলবুল আহমেদের (শাফিন) বিরুদ্ধে ভুয়া যৌন হয়রানীর মামলা করে একটি কুচক্রি মহল। অথচ মামলার এজাহারে যে সময় যৌন হয়রানীর অভিযোগ করা হয় সে সময় দেশেই ছিলেন না শাফিন। সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) যৌন হয়রানির মিথ্যা মামলা দিয়ে সম্মানহানী ও ব্যবসায়ীক ক্ষতির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি দাবি করেন, এমনকি মামলার কথিত বাদি নারী সাদিয়া আফরিনের কোনো অস্তিত্বই খুঁজে পায়নি পুলিশ। মামলায় একাধিক বার আদালতে হাজিরা দেন শাফিন। কিন্তু বাদী সাদিয়া আফরিন একবারও আদালতে আসেননি। অবশেষে মামলার আসামী শেখ বুলবুল আহম্মেদকে (শাফিন) মামলা থেকে অব্যাহতি প্রদান করেন আদালত।
শাফিন বলেন, তিনি প্রায় ২০ বছর ধরে ইংলিশ স্পোকেন ও আইইএলটিএস প্রশিক্ষণ সেন্টার ‘শাফিন’স এর মাযেমে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি পেশাজীবীদের ইংরেজি ভাষা শিখিয়ে আসছেন। কোচিং সেন্টারের পাশাপাশি গত পাঁচ বছর যাবত তিনি নিজস্ব একটি ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে অনলাইনে ফ্রি ইংলিশ শিখিয়ে আসছেন। যার মাধ্যমে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ বিনা মূল্যে ইংরেজি ভাষা শিখতে পারছে।
সাদিয়া আরফিন নামক ওই তরুনী বাদী হয়ে মিরপুর পল্লবী থানায় গত বছরের ১০শে জুলাই শেখ বুলবুলের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে।
যে মামলার চার্জশিট নম্বর ১২০ যা ২রা অক্টোবর ২০১৯ তারিখে আদালতে প্রেরণ করা হয়।
শেখ বুলবুল বলেন, এ ঘটনায় এখনও আমি সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হচ্ছি। নিকটজনদের কাছেও প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। আমি আমার হারানো সম্মান ফিরে পেতে চাই। আমার প্রতিষ্ঠানটিকে আগের মত করে গড়ে তুলতে সবার সহযোগিতা চাই।