সিলেটের এমসির ছাত্রাবাসে যতটুকু নিরাপত্তা গ্রহণের প্রয়োজন ছিলো ততোটা নেয়া হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান প্রফেসর সাহেদুল খবীর চৌধুরী। তিনি বলেন- ‘কলেজ ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা প্রাচীর নেই, রাতের বেলা পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা ছিলো না। এছাড়া- হোস্টেলের হলের অনেক রুমের পেছনের দরোজার হুক টিক মতো কাজ করে না।’
বুধবার সন্ধ্যায় এমসি কলেজে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তিনি। করোনা মহামারীর সময়ে ছাত্রাবাস খোলা রাখার কোনো প্রয়োজনীয়তা ছিলো না মন্তব্য করেন তদন্ত কমিটির প্রধান। তিনি বলেন- ‘ইতিমধ্যে তারা নির্যাতিতা ওই মহিলা, তার স্বামী, শাহপরান থানার ওসি, এমসি কলেজের অধ্যক্ষ, হোস্টেল সুপার সহ অনেকের সঙ্গে কথা বলেছেন। ঘটনার সার্বিক বিষয় তারা জেনেছেন। এখন পর্যালোচনা করে রিপোর্ট দাখিল করবেন। আজ বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে তারা প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা দেবেন জানান।
আর ৭ কার্য দিবসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’